Works of Abu Kab Anisur Rahman
  • Home
  • English Books
  • Bangla books (বাংলা পুস্তক)
  • Video
  • Blog
  • Gallery
  • TAJKIRAH SAHABA
  • External Links
  • 真主实有的证据
  • イスラームの美徳
  • Islam sachcha dharm hai.
  • NEW BOOK ON SCIENTIFIC HISTORY
  • Home
  • English Books
  • Bangla books (বাংলা পুস্তক)
  • Video
  • Blog
  • Gallery
  • TAJKIRAH SAHABA
  • External Links
  • 真主实有的证据
  • イスラームの美徳
  • Islam sachcha dharm hai.
  • NEW BOOK ON SCIENTIFIC HISTORY
Works of Abu Kab Anisur Rahman

May 28th, 2017

5/28/2017

0 Comments

 
আল মাহমুদ বলেন, “জিন্নাহ সাহেব জাতিতে ছিলেন শিয়া। জাতির সাথে তিনি প্রতারণা করেছেন।” [আনতারা ম্যাগাজিন. ঢাকা, অক্টোবর 2013, পৃ. 44] 
0 Comments

ভাস্কর্য বলেন বা মূর্তি বলেন কোনটিরই ইসলামে স্থান নেই।য:

5/27/2017

0 Comments

 
.গত ১৮ ডিসেম্বর প্রধান বিচারপতির ইচ্ছায় ‘গ্রিক দেবী’র ভাস্কর্য বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট চত্বরে বসানো হয়।
মন্তব্য: ভাস্কর্য বলেন বা মূর্তি বলেন কোনটিরই ইসলামে স্থান নেই। এই ভাস্কর্য স্থাপনের পর বাংলাদেশের কোটি কোটি মুসলিম কষ্টে ক্ষোভে অশ্রুসিক্ত হয়েছেন। ভাস্কর্যটি সরানোর দাবিতে সারা বাংলায় অসংখ্য সমাবেশ হয়েছে যার কোন কভারেজ মিডিয়া দেয় নি।
জনগণের মনের ভাষা বুঝতে পেরে ভাস্কর্যটি অপসারণের পক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও মত দিয়েছিলেন। অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম রাতে গণমাধ্যমকে জানান, গতকাল বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি সুপ্রিম কোর্ট বারের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও সিনিয়র আইনজীবীসহ অ্যাটর্নি জেনারেলকে ডাকেন। সেখানে তিনি ভাস্কর্য সরানোর ব্যাপারে সবার মতামত জানতে চান। সবাই মত দেন, অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে এটা সরানো প্রয়োজন।
২৬ মে, ২০১৭ শুক্রবার রাতে প্রাঙ্গণ থেকে সরানো হয় ‘গ্রিক দেবী’র ভাস্কর্য। (২৬ মে, ২০১৭ তারিখের পত্রিকা) আল্লাহু আকবার।
শিল্পী মৃণাল হক সাংবাদিকদের বলেন, তাঁর তত্ত্বাবধানেই ভাস্কর্যটি সরানো হচ্ছে। তিনি বলেন, স্বাধীনতা-বিরোধীদের কাছে হার মানতে হচ্ছে। আমরা স্বাধীনতা ভোগ করতে পারছি না। তবে কার নির্দেশে ভাস্কর্য সরানো হচ্ছে, তা তিনি বলতে রাজি হননি। মৃণাল হককে এ সময় অশ্রুসিক্ত দেখা যায়।
মন্তব্য: যদি ওদের কারো মাথায় কাক হাগু করে তাহলে বলবে ঐ কাক স্বাধীনতা-বিরোধী। আর যদি কোন রাজাকার এসে হাত মিলায় আর ইসলামকে গালি দেয় তাহলে ওরা মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট বানিয়ে দেবে। কোটি কোটি মুসলিমের কষ্ট, ক্ষোভ, অশ্রু নাস্তিক পত্রিকাওয়ালাদের চোখে পড়ে না। মৃণাল হক তুমি নমরূদ আর আজরের বন্ধু।
একটি পত্রিকা বলেছে: আদালতের প্রতি মানুষের আস্থাকে অটুট রাখার জন্য বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টসহ সারা দেশের আদালতে সৌন্দর্য বৃদ্ধির কার্যক্রম শুরু করা হয়। সুপ্রিম কোর্টে এই জাস্টিশিয়া তৈরি করে এমন একটি পরিবেশ সৃষ্টি করা হয়, যেখানে উপস্থিত হলে এ স্থানের পবিত্রতা জনমনকে প্রভাবিত করবে। এরই অংশ হিসেবে সুপ্রিম কোর্টের মূল ভবনের সামনে স্থাপন করা হয় একটি দৃষ্টিনন্দন ভাস্কর্য। (২৬ মে, ২০১৭ তারিখের পত্রিকা)
মন্তব্য: প্রধান বিচারপতির নিজে বলেছেন দেশে বিচারব্যবস্থা সুষ্ঠু নয়। শুধু ‘গ্রিক দেবী’র ভাস্কর্য বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থাকে সুন্দর করতে পারে না। কেবল হিন্দু-বৌদ্ধরাই মনে করতে পারে ভাস্কর্য বাড়িকে পবিত্র করতে পারে, মুসলিমের কাছে ভাস্কর্য নিজেই অপবিত্র। মহানবী স. যে ঘবে ছবি থাকত সে ঘরে ঢুকতেন না, সে ঘরে ফেরেশতাও ঢোকে না।
ভাস্কর্য অপসারণের প্রতিবাদে সুপ্রিম কোর্টের বাইরের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করে কিছু মার্কসবাদী, মাওবাদী নাস্তিক।
মন্তব্য: ভাস্কর্যটি সরানোর দাবিতে সারা বাংলায় অসংখ্য সমাবেশ হয়েছে যার কোন কভারেজ মিডিয়া দেয় নি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক নিসার হোসেন বলেন, শিল্পের দিক থেকে সুপ্রিম কোর্টের সামনের ভাস্কর্যটি কুরুচিপূর্ণ, সেজন্য সেখানে এটি থাকা আমি নিজেও সমর্থন করি না। কিন্তু যে প্রক্রিয়ায় অপসারণ করা হয়েছে, তা কাম্য নয়। কারণ আমরা ভেবেছিলাম একটি কমিটি করে সুন্দর ভাস্কর্য তৈরি করে এটি অপসারণ করা হবে। কিন্তু আদতে তা হয়নি। আমি এ দেশের রাস্তার মোড়ে মোড়ে ভাস্কর্য দেখতে চাই। (২৭ মে, ২০১৭ তারিখের পত্রিকা)
মন্তব্য: রাস্তার মোড়ে মোড়ে ভাস্কর্য দেখতে চাও কেন? তুমি নমরূদ আর আজরের বন্ধু।
মার্কসবাদী, মাওবাদী নাস্তিক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, কোনোভাবেই সুপ্রিম কোর্টের সামনে থেকে ভাস্কর্য অপসারণ করা ঠিক হয়নি। ভাস্কর্য যেমন একটি প্রতীক, এর অপসারণও একটি প্রতীক। ভাস্কর্য সৌন্দর্যের প্রতীকগুণ রয়েছে, কিন্তু অপসারণের কোনো গুণ নেই। (২৭ মে, ২০১৭ তারিখের পত্রিকা)
মন্তব্য: তার বন্ধু নিসার হোসেন বলেন, শিল্পের দিক থেকে সুপ্রিম কোর্টের সামনের ভাস্কর্যটি কুরুচিপূর্ণ, আর উনি ভাস্কর্য সৌন্দর্য দেখছেন। এই নাস্তিক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বঙ্গবন্ধুর সময়েও তাকে অনেক উপদেশ দিয়েছিলেন দেশকে নাস্তিক দেশে পরিণত করার উদ্যোগ নিতে। বঙ্গবন্ধু তার কথায় কান দেন নি। বরং কম্যুনিস্টদেরকে দৌড়ের উপর রেখেছিলেন।
 
 
 

0 Comments

    Author

    I am Anis.

    Archives

    May 2017
    February 2017
    January 2014

    Categories

    All

    RSS Feed

Powered by Create your own unique website with customizable templates.