আল মাহমুদ বলেন, “জিন্নাহ সাহেব জাতিতে ছিলেন শিয়া। জাতির সাথে তিনি প্রতারণা করেছেন।” [আনতারা ম্যাগাজিন. ঢাকা, অক্টোবর 2013, পৃ. 44] 

.গত ১৮ ডিসেম্বর প্রধান বিচারপতির ইচ্ছায় ‘গ্রিক দেবী’র ভাস্কর্য বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট চত্বরে বসানো হয়।
মন্তব্য: ভাস্কর্য বলেন বা মূর্তি বলেন কোনটিরই ইসলামে স্থান নেই। এই ভাস্কর্য স্থাপনের পর বাংলাদেশের কোটি কোটি মুসলিম কষ্টে ক্ষোভে অশ্রুসিক্ত হয়েছেন। ভাস্কর্যটি সরানোর দাবিতে সারা বাংলায় অসংখ্য সমাবেশ হয়েছে যার কোন কভারেজ মিডিয়া দেয় নি।
জনগণের মনের ভাষা বুঝতে পেরে ভাস্কর্যটি অপসারণের পক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও মত দিয়েছিলেন। অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম রাতে গণমাধ্যমকে জানান, গতকাল বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি সুপ্রিম কোর্ট বারের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও সিনিয়র আইনজীবীসহ অ্যাটর্নি জেনারেলকে ডাকেন। সেখানে তিনি ভাস্কর্য সরানোর ব্যাপারে সবার মতামত জানতে চান। সবাই মত দেন, অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে এটা সরানো প্রয়োজন।
২৬ মে, ২০১৭ শুক্রবার রাতে প্রাঙ্গণ থেকে সরানো হয় ‘গ্রিক দেবী’র ভাস্কর্য। (২৬ মে, ২০১৭ তারিখের পত্রিকা) আল্লাহু আকবার।
শিল্পী মৃণাল হক সাংবাদিকদের বলেন, তাঁর তত্ত্বাবধানেই ভাস্কর্যটি সরানো হচ্ছে। তিনি বলেন, স্বাধীনতা-বিরোধীদের কাছে হার মানতে হচ্ছে। আমরা স্বাধীনতা ভোগ করতে পারছি না। তবে কার নির্দেশে ভাস্কর্য সরানো হচ্ছে, তা তিনি বলতে রাজি হননি। মৃণাল হককে এ সময় অশ্রুসিক্ত দেখা যায়।
মন্তব্য: যদি ওদের কারো মাথায় কাক হাগু করে তাহলে বলবে ঐ কাক স্বাধীনতা-বিরোধী। আর যদি কোন রাজাকার এসে হাত মিলায় আর ইসলামকে গালি দেয় তাহলে ওরা মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট বানিয়ে দেবে। কোটি কোটি মুসলিমের কষ্ট, ক্ষোভ, অশ্রু নাস্তিক পত্রিকাওয়ালাদের চোখে পড়ে না। মৃণাল হক তুমি নমরূদ আর আজরের বন্ধু।
একটি পত্রিকা বলেছে: আদালতের প্রতি মানুষের আস্থাকে অটুট রাখার জন্য বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টসহ সারা দেশের আদালতে সৌন্দর্য বৃদ্ধির কার্যক্রম শুরু করা হয়। সুপ্রিম কোর্টে এই জাস্টিশিয়া তৈরি করে এমন একটি পরিবেশ সৃষ্টি করা হয়, যেখানে উপস্থিত হলে এ স্থানের পবিত্রতা জনমনকে প্রভাবিত করবে। এরই অংশ হিসেবে সুপ্রিম কোর্টের মূল ভবনের সামনে স্থাপন করা হয় একটি দৃষ্টিনন্দন ভাস্কর্য। (২৬ মে, ২০১৭ তারিখের পত্রিকা)
মন্তব্য: প্রধান বিচারপতির নিজে বলেছেন দেশে বিচারব্যবস্থা সুষ্ঠু নয়। শুধু ‘গ্রিক দেবী’র ভাস্কর্য বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থাকে সুন্দর করতে পারে না। কেবল হিন্দু-বৌদ্ধরাই মনে করতে পারে ভাস্কর্য বাড়িকে পবিত্র করতে পারে, মুসলিমের কাছে ভাস্কর্য নিজেই অপবিত্র। মহানবী স. যে ঘবে ছবি থাকত সে ঘরে ঢুকতেন না, সে ঘরে ফেরেশতাও ঢোকে না।
ভাস্কর্য অপসারণের প্রতিবাদে সুপ্রিম কোর্টের বাইরের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করে কিছু মার্কসবাদী, মাওবাদী নাস্তিক।
মন্তব্য: ভাস্কর্যটি সরানোর দাবিতে সারা বাংলায় অসংখ্য সমাবেশ হয়েছে যার কোন কভারেজ মিডিয়া দেয় নি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক নিসার হোসেন বলেন, শিল্পের দিক থেকে সুপ্রিম কোর্টের সামনের ভাস্কর্যটি কুরুচিপূর্ণ, সেজন্য সেখানে এটি থাকা আমি নিজেও সমর্থন করি না। কিন্তু যে প্রক্রিয়ায় অপসারণ করা হয়েছে, তা কাম্য নয়। কারণ আমরা ভেবেছিলাম একটি কমিটি করে সুন্দর ভাস্কর্য তৈরি করে এটি অপসারণ করা হবে। কিন্তু আদতে তা হয়নি। আমি এ দেশের রাস্তার মোড়ে মোড়ে ভাস্কর্য দেখতে চাই। (২৭ মে, ২০১৭ তারিখের পত্রিকা)
মন্তব্য: রাস্তার মোড়ে মোড়ে ভাস্কর্য দেখতে চাও কেন? তুমি নমরূদ আর আজরের বন্ধু।
মার্কসবাদী, মাওবাদী নাস্তিক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, কোনোভাবেই সুপ্রিম কোর্টের সামনে থেকে ভাস্কর্য অপসারণ করা ঠিক হয়নি। ভাস্কর্য যেমন একটি প্রতীক, এর অপসারণও একটি প্রতীক। ভাস্কর্য সৌন্দর্যের প্রতীকগুণ রয়েছে, কিন্তু অপসারণের কোনো গুণ নেই। (২৭ মে, ২০১৭ তারিখের পত্রিকা)
মন্তব্য: তার বন্ধু নিসার হোসেন বলেন, শিল্পের দিক থেকে সুপ্রিম কোর্টের সামনের ভাস্কর্যটি কুরুচিপূর্ণ, আর উনি ভাস্কর্য সৌন্দর্য দেখছেন। এই নাস্তিক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বঙ্গবন্ধুর সময়েও তাকে অনেক উপদেশ দিয়েছিলেন দেশকে নাস্তিক দেশে পরিণত করার উদ্যোগ নিতে। বঙ্গবন্ধু তার কথায় কান দেন নি। বরং কম্যুনিস্টদেরকে দৌড়ের উপর রেখেছিলেন।
 
 
 

 Actually Sufism is a distorted form of Islam. Sufism is a combination of several un-Islamic ideas namely Wahdat-ul-Wujud (unity of all beings), Tawajjuh (spiritual attention), Tasawwur, living state of a dead shaikh in grave, Kashf (vision of Unseen things in awake-state-dream) etc.

 Believers in Sufism say that Sufism is Tajkiyat-un-Nafs (purification of soul) an essential part of Islam. In fact, purification of soul can be achieved by salah, fasting, ihsan, alms-giving, tilawat etc. There is no need of un-Islamic ideas of Sufism for purification of soul. What Sufis practice besides Islam is actually Bid’ah (innovation).

 Imām Ibn Jawzi writes:  “Earlier, Sufism was synonymous with the term Juhd (Ascetism). Later people who considered music allowable joined this group, calling themselves Sufis. People of two categories joined this group. Seekers of Hereafter joined because they show ascetism. And seekers of world joined them because music and dance are permitted in this sect, and there are other slacknesses”.  (Talbisu Iblis, Ibn Jawzi,Cairo, p-167)  

UNACCEPTABLE BELIEFS MAINTAINED BY SUFIS (DEOBANDIS AND OTHERS)

 1. Wahdatul Wujud (Unity of all beings)

 Wahdatul Wujud (unity of all beings) is the belief that there is no difference between Creator and creation.

This idea of Wahdatul Wujud is actually ‘shirk’. In actual Islamic belief, Allah is separate from his creation.

 Imām Abu Hanifa (Rh) said, “He who says that he doesn’t know whether Allah is over heavens or on earth has certainly disbelieved (committed Kufr) Because Allah says: The Mercy-giving is settled on the Throne (Quran, 20:5) and his throne is over the heavens.” (Sharh Aqidah Tahawiyah, Ibn Abil-Ijj, p- 288)

 Sufi Abu Nasr Sarraj (d. 378 H / 988 CE) said,

 The Divine Truth has chosen some bodies, made them clean

and inserted divinity into them. (Talbisu Iblis,Cairo, p-176)  

 Husain ibn Mansur Hallaz (d.309 AH/922 CE) declared,

 “I am the Divine truth.”  (Shamaim Emdadiyah, p-36)

He also said,ما في جبتي إلا الله

Mā fī jubbatī  illāllāh “There is nothing in my cloak but God.”

  Imām Ibn Jawzi wrote:

 A group of Sufis sided with the notorious Hallaj. (Talbisu Iblis, Ibn Jawzi,Cairo, p-179)  

 Bayzid Bustami said,

 I am far from imperfections and how great is my Majesty! (Shamaim Emdadiyah, p- 36) 

Sufi poet of Shadhiliyyah tariqah Sulaiman Jazuli (d. 1464 CE) in his book Dalael-e-Khayrat wrote:

 “Sink me in ocean of Wahdat(-ul-Wujud)”.

 Verses from the book Dalael-e-Khayrat is used as tawiz by some Sufi people.

Zakariya Saharanpuri praised Dalael-e-Khayrat in his Fazail-e-Darood Sharif.

 Emdadullah said, “Man is slave outwardly, but he is Haqq (God) inwardly”.

(Emdadul Mushtaq ila Ashrafil Akhlaq, Ashraf Ali Thanwi, p-62)

 Deobandi scholar Ashraf Ali Thanwi said to Muhammad. Ahsan, “If you hear my lecture on this subject (Wahdat-ul-wujud) you will say to yourself that Faith cannot be complete without having belief in it (Wahdat-ul-wujud). [Maqtubat Ashrafia, Azizul Hasan & Abdul Haqq, vol.1, p-12]

2.  Accepting prophets and shaikhs as shelter instead of Allah!

 Allah says:

  Inna lana lal akhirata wal uola.

Truly, unto Me belong the Hereafter and the world (Quran, 92:13)  

Allah says:  

 Yawma laa tamliku nafsul li nafsin shaia

   Wal amru yawmaizil lillah

On the day no person will have power for another  and the Decision that day will be with Allah.  (Quran, 82:19)  

 The Prophet (pbuh) said,  O Fatimah, Save yourself from hellfire and take from my wealth whatever you wish. But I will be of no benefit for you before Allah. (Bukhari, Muslim)

Once the Prophet Muhammad (pbuh) was addressed as, “You are our Master”. Then He said, “The Master is Allah. Then they said, “You are best and most kind among us”. The Prophet (pbuh) said, Tell me what you have come to tell me. But do not give yourselves an opportunity to obey Satan and utter over-confident words. (Abu Dawud)

 Sufis accept prophets and shaikhs as shelter instead of Allah. Sufi poet of Shaziliyyah tariqah Sharfuddin Busiri (d. 695 AH/1295 CE) in his poetry the so-called Qasidah Burdah wrote,

  “O Prophet, Certainly the world and the Hereafter are Your Gifts.

Part of your knowledge is the knowledge of Lawh Mahfuz and the Pen.”

 Sharfuddin Busiri also wrote:

  “When any distress befalls me, and I ask help from the prophet, he saves me”.

 Busiri became mushrik by uttering such words because only Allah heals the patients. Verses from this book are used as tawiz by some Sufi people.

 Actual Qasidah Burdah is the poetry ‘Banat Suad’ composed by sahabi (companion) Ka’b bin Juhayr (Rd) whom the Prophet (pbuh) offered his burdah (mantle) as a gift.

 Zakariya Saharanpuri praised Qasidah Burdah and Dalael-e-Khayrat in his Fazail-e-Darood Sharif. 

 Sufi poet of Shaziliyyah tariqah Muhammad Jazuli in his book Dalael-e-Khayrat addressed the Prophet as Muhaimin and Jabbar (Dalael-e-Khayrat, p. 41-43).

Allah says,

 Wa ma anta alaihim bi Jabbar.

  You are not Compeller over them (Quran 50:45).

 Al-Muhaiminul Azizul Jabbar

(Allah is) the Controller (Muhaimin), the Almighty, the Compeller.  (Quran 59:23)

 So Muhammad Jazuli claims something contrary to the Quran.

 Rashid Ahmad Gangohi in one of letters addressed his Shaykh Imdadullah with the salutation,

‘Mere Mawa e Darain’
 ’O my refuge in both the worlds’

 (Fazail-e-Sadaqat, Zakariya Saharanpuri, vol.-2, Bangla, p-370). 

 This idea is actually ‘shirk’. How can a man be refuge in Here and hereafter?

Rashid Ahmad Gangohi told his disciple Ashraf Ali Thanwi that placing sajrah (list of names of shaykhs arranged chronologically) in murid’s grave is beneficial! (Tajkirat-ur-Rashid, Ashiq Elahi Marathi)